সিলেট জেলার বিয়ানীবাজারে সাংগঠনিক সফর ও ঈদ পুনর্মিলনী করেছেন জেলা বিএনপির সহ শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক তামিম ইয়াহয়া। আজ শনিবার (০১ জুলাই) দিনভর তিনি উপজেলার দুবাগ ইউনিয়নের ১, ৩, ৪ ও ৬ নং ওয়ার্ডে ব্যস্ত সময় পার করেন।
সিলেট জেলা বিএনপির সহ সভাপতি নাজমুল হোসেন পুতুল ও সাধারণ সম্পাদক এমরান আহমদ চৌধুরীকে সাথে নিয়ে দুবাগ ইউয়িনে উপস্থিত হলে সেখানে নেতাকর্মীদের এক মিলন মেলা অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা নেতৃবৃন্দদের বরণ করে নিতে সেখানে আগে থেকেই উপস্থিত ছিলেন- বিয়ানীবাজার উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক সাইফুর রহমান, বিয়ানীবাজার পৌর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নজমুল হোসেন, সহ সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহমদ, বিয়ানীবাজার উপজেলা বিএনপির সাবেক সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ শামীম, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য আব্দুর রহিম, সিলেট জেলা যুবদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য আমিন আহমেদ, সিলেট জেলা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক কামরুজ্জামান, বিয়ানীবাজার উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক দৌলা হোসেন সুভাস, যুগ্ম আহ্বায়ক সাব্বির আহমদ চৌধুরী, সদস্য জামিল আহমদ, জাবের আহমদ, বিয়ানীবাজার উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক সুহেল আহমদ, দুবাগ ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি হারুনুর রশিদ হারুন, দুবাগ ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট সেলিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক নূরুল কিবরিয়া, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মতিউর রহমান সানু, সাংগঠনিক সম্পাদক এনাম আহমদ চৌধুরী, চারখাই ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সাইদুল ইসলাম, এম সাইফুর রাহমান, মোহাম্মদ কামরুজ্জামান-সহ দুবাগ ইউনিয়ন বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, উলামাদল ও জাসাস নেতৃবৃন্দ।
এসময় উপস্থিত নেতৃবৃন্দ প্রয়াত বিএনপি নেতা আব্দুল মন্নান, মজনু মিয়া ও নিজাম উদ্দিনকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন এবং তাদের কবর জিয়ারত করেন।
এরপর ৩নং ওয়ার্ড খাড়াভরা গ্রামে কছির উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও এম সাইফুর রহমানের পরিচালনায় সংক্ষিপ্ত এক আলোচনায় জেলা বিএনপির সহ শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক তামিম ইয়াহয়া বলেন, এবারকার ঈদ মানুষের মাঝে কোনো আনন্দবার্তা দিতে পারেনি। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে মানুষ রীতিমত খেয়ে বাঁচতে হিমশিম খাচ্ছে। সেখানে কুরবানি দেওয়াতো দূরের কথা, কুরবানিতে প্রাপ্ত গোস্ত রান্না করে খেতে যেসব উপকরণ প্রয়োজন সেগুলোও কিনতে পারছে কিনা সন্দেহ হচ্ছে।
তিনি বলেন, কুরবানির ঈদ আমাদেরকে আত্মত্যাগ শিখায়। আর এই আত্মত্যাগকেই কাজে লাগিয়ে শক্তি সঞ্চয়ের মাধ্যমে দেশ বাঁচানোর লড়াইয়ে আমাদের ভূমিকা রাখতে হবে।